অনলাইন ডেস্কঃ ইমিউনাইজেশন ই-ট্র্যাকারের মতো একটি আধুনিক প্রযুক্তি বাংলাদেশের টিকাদান কার্যক্রমে সংযোজন একটি যুগোপযোগী পদপেক্ষ উল্লেখ করে মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, ‘এ প্রযুক্তি ইতোমধ্যে বাংলাদেশকে ‘ভ্যাকসিন হিরো’র স্বীকৃতি এনে দিয়েছে। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনে ই-ট্র্যাকার চালুর মূল উদ্দেশ্য হলো নগরীতে টিকা না পাওয়া বা কম পাওয়া এবং ভাসমান শিশুদের খুঁজে বের করে টিকা কার্যক্রমের আওতায় আনা। আমরা টিকাদানকে শতভাগে নিয়ে যেতে চাই।’ সোমবার (২০ মে) নগরীর পেনিনসুলা হোটেলের ডালিয়া হল এ ইউনিসেফের সহায়তায় ইপিআই ই ট্র্যাকার কার্যক্রমের উদ্বোধনকালে মেয়রেএ কথা বলেন।
মেয়র বলেন, ‘চসিকে ইপিআই কার্যক্রম অধিকতর জোরদারকরণের লক্ষ্যে স্মার্ট হেলথ বিডি অ্যাপের মাধ্যমে ইপিআইয়ের কার্যক্রম চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে পরিচালিত হচ্ছে। এ কার্যক্রমে ইতোমধ্যে চসিকের ১৩ হাজার শিশুর নিবন্ধন হয়েছে। আজ এ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হলো।’
আরও পড়ুন চসিকে অনলাইন টিকা কার্যক্রম, মেয়র উদ্বোধন করছেন আজ
চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউনিসেফ বাংলাদেশের প্রধান মায়া ভেন্ডেন্যান্ট, ইউনিসেফ চট্টগ্রাম বিভাগের প্রধান ফিল্ড অফিসার মাধুরী ব্যানার্জী, চসিকের স্বাস্থ্য স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর জহর লাল হাজারী।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন চসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. ইমাম হোসেন রানা। প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন ইউনিসেফের হেলথ স্পেসালিস্ট ডা. রিয়াদ মাহমুদ।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্যানেল মেয়র মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, আফরোজা কালাম, কাউন্সিলর ছালেহ আহম্মদ চৌধুরী, সলিম উল্লাহ বাচ্চু, নাজমুল হক ডিউক, মো. ইসমাইল, সফিউল আজিম, আবদুস সালাম মাসুম, নুরুল আমিন, আবুল হাসনাত মো. বেলাল, জাফরুল হায়দার চৌধুরী সবুজ, সংরক্ষিত কাউন্সিলর তসলিমা বেগম নুরজাহান প্রমুখ।