বিশেষ প্রতিনিধি: গত ৫ অক্টোবর বিএনপির পূর্ব ঘোষিত রোর্ডমার্চে যাওয়ার পথে চন্দনাইশ গাছবাড়িয়া কলেজ গেইট এলাকায় বিএনপি ও আ’লীগ সমর্থিত অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সাথে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ছাত্রলীগ, যুবলীগ, বিএনপি ও যুবদলের ১০ জনের অধিক আহত হয়। ৫টি মাইক্রোবাসসহ একাধিক গাড়ির খাজ ভাংচুর হয়। এ ঘটনায় চন্দনাইশ পৌরসভার চৌধুরী পাড়ার মো. শাহ আলমের ছেলে মো. নয়ন (৩০) বাধী হয়ে পৌর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ইফতেখার হোসেন, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নুরুল আনোয়ার চৌধুরীসহ ২৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত নামা ৭০/৮০ জন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের আসামী করে গত ৮ অক্টোবর মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়ের হওয়ার পর থেকে চন্দনাইশে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা আত্ম গোপন করেছে। এ ব্যাপারে মামলার ১নং আসামী পৌর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ইফতেখার হোসেন বলেছেন, ঘটনাস্থলে বান্দরবান থেকে আসা রোডমার্চে যাওয়ার নেতা-কর্মীদের গাড়িতে হামলা চালিয়ে মারধর করে আহত করা হয়েছে এবং তাদের গাড়ি ভাংচুর করা হয়েছে। সেখানে চন্দনাইশের বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিল না। অথচ আমিসহ অন্যান্যদের আসামী করে মামলাটি করা হয়েছে। মামলা হওয়ার পর থেকে চন্দনাইশ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা গ্রেপ্তার আতংকে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।