আজ ৬ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৯শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

১৩ দিনে ১৬ লাখ পর্যটকের কক্সবাজার ভ্রমণ


নিউজ ডেক্স >>> জেলা ট্রাফিক পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, একসঙ্গে বিপুলসংখ্যক পর্যটকের সমাগমের কারণে শহরের বাইপাস, কলাতলী সৈকত সড়ক ও ডলফিন মোড় এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। পর্যটকবাহী ছয়-সাত হাজার যানবাহনের (বাস, মাইক্রো, কার-জিপ) সঙ্গে স্থানীয় আরও আট-নয় হাজার ইজিবাইক-অটোরিকশা যুক্ত হয়ে ছোট্ট শহরে নাজুক পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। যানজট নিরসনে কাজ করছেন ৬০ জন পুলিশ।দেখা গেছে, সৈকতে গোসল সেরে পর্যটকেরা দল বেঁধে ছুটছেন কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের দিকে।এর এক পাশে সমুদ্রসৈকত,অন্য পাশে পাহাড়সারি।গাড়িতে যেতে যেতে দেখা মেলে দরিয়ানগর পর্যটনপল্লি, হিমছড়ির ঝরনা, পাথুরে সৈকত ইনানীর পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সমুদ্রসৈকত প্রভৃতি স্থানে।অনেকে ছুটছেন ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক, রামুর বৌদ্ধপল্লিতে।বিকেলে আবার সৈকতে নেমে সূর্যাস্ত দেখছেন হাজারো পর্যটক।বিপুলসংখ্যক পর্যটকের নিরাপত্তা,সড়কের যানজট নিয়ন্ত্রণ এবং শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় হিমশিম খাচ্ছেন ট্যুরিস্ট ও ট্রাফিক পুলিশের দুই শতাধিক সদস্য।ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান বলেন, সৈকতের কলাতলী থেকে লাবণী পয়েন্ট পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটারে দিন–রাত পর্যটকে ভরপুর থাকছে। এ কারণে সেখানে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা দিচ্ছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।তবে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভে দিনের বেলায় পুলিশ নিরাপত্তা দিলেও রাতের বেলায় শুধু বিশেষ কিছু স্থানে টহল থাকে। তবে এ পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

     এই বিভাগের আরও খবর