কেন্দ্রীয় যুবলীগের ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে চট্টগ্রামে সাবেক কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা দেবাশীষ পাল দেবুর উদ্যোগে ১৯ মার্চ বিকাল ৩টায় নগরীর ইপিজেড চত্বরে সারাদেশে বিএনপি-জামাত শিবির ও স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি অব্যাহত সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের প্রতিবাদে যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সাবেক ছাত্র নেতা জাকের আহমেদ খোকনের সভাপতিত্বে ও সাবেক ছাত্র নেতা জাহিদ হোসেন খোকনের পরিচালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন যুবলীগ নেতা আক্তারুজ্জামান, সেকান্দর আজম,নুরনবী পারভেজ, রঞ্জিত কুমার শীল, মো.লোকমান,ইমতিয়াজ আহমেদ বাবলা, ইকবাল হোসেন, মো.ইসমাইল,হুমায়ূন, ইমতিয়াজ সুমন, দিদারুল আলম, ফরহাদ আবদুল্লাহ, ইকবাল হোসেন রাজু,ইয়াসিন আরাফাত, সাদ্দাম হোসেন, জয়,সাজ্জাদ, আবু সাইদ সহিদ,আবদুল আওয়াল মুছা,মহিম ইসলাম, অপু সরকার, রাকেশ। এতে আরো উপস্থিত ছিলেন, সাজিবুল ইসলাম সজীব, মাকসুল আলম জিকু,সাদ্দাম হোসেন, জহুর আহমদ ছোটন, বশির আহমেদ, রমজান আলী, আবু নাসের জুয়েল, মাহমুদুর রহমান বাপ্পি, নুরুল ইসলাম রাসেল, কাইছার রাজু,মোস্তকিন মারুফ, আজান খান,রতন দাশ, কৌশিক রায়,হৃদয় কুমার দাশ, সাইফুর রহমান রানা,মো. ইমন, নুরুল ইসলাম রিয়াদ, শাহাজাহান বাপ্পি, জালাল উদ্দীন জিতু। আকবর জুয়েল,সাদ্দাম হোসেন, জাবেদ, রাশেদ, জনি, আবির, ফাহিম, শুভ, আরাফাত, নেছার, ইয়াছিন, তুষার, রাকিবুল ইসলাম, রাকীব,নিজাম প্রমুখ। সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দেবাশীষ পাল দেবু বলেন, বঙ্গবন্ধু জীবনের ১৪টি বছর তিনি জাতীর মুক্তির জন্য পাকিস্তানি কারাগারে জেল খেটেছেন। বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা এই দেশের মানুষের অর্থনেতিক মুক্তির জন্য আজীবন সংগ্রাম করে যাচ্ছেন আর বিএনপি নেত্রী বেগম জিয়া ও তার পুত্র তারেক জিয়া ২০০৪ সালে শেখ হাসিনাকে হত্যার জন্য গ্রেনেড হামলা করে ছিলেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে সেদিন প্রানে বেঁচে গিয়েছিলন মানবিক নেত্রী শেখ হাসিনা। খালেদা জিয়াকে জেলে না রেখে বাসায় স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করার সুযোগ করে দিয়েছেন।বিএনপি নেত্রী ও তাদের নেতা মির্জ্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাদের বিদেশি প্রভু ডক্টর ইউনুস এর মাধ্যমে বিশ্ব ব্যাংকে পদ্মা সেতু অর্থায়ন বন্ধ করে , সেতুর কাজ বন্ধ করতে অনেক চক্রান্ত করে ছিল, কিন্তু বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা দৃঢ় নেতৃত্বের কারণে আজ পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন করেছেন।