মোঃ রবিউল হোসেন খান, খুলনা:
শিক্ষকদের আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদার উন্নতি ঘটানো এখন সময়ের দাবি।আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে পর্যায়ক্রমে দেশের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মিড- ডে- মিল এর আওতায় আসবে।প্রথম পর্যায়ে দেশের একশত ৫০ টি উপজেলার সকল বিদ্যালয়ে এটি চালু হবে।দক্ষিন এশিয়াতে কেবল বাংলাদেশে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ সবচেয়ে কম।বাজেটের মাত্র ২ শতাংশ। কিন্তু ইউনোস্কোর মতে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ৬ শতাংশ হওয়া উচিত। শিক্ষকদের আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদার উন্নতি ঘটানো এখন সময়ের দাবি।
প্রাথমিক শিক্ষার লক্ষ্যই হলো শিশুদের সাক্ষর গড়ে তোলা ও অক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন করে তোলা।একই সাথে তাকে ভাষা জ্ঞানে ও গনিতে দক্ষ করা।পড়তে পারা মানুষের সামনে বিশেষের জ্ঞান রাজ্যর দ্ধার খুলে যায়।যার সুচনা প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকেই হয়।প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে আগের মতো কোটা না রাখার বিষয়ে মন্ত্রনালয়ের পক্ষ থেকে উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। সাধারণ ভাবে অন্য চাকুরীতে যেমন ৭ শতাংশ কোটা রয়েছে তেমন থাকবে।
শিক্ষকদের গাইড বই ও কোচিং এর ব্যাপারে নিরুৎসাহিত করতে হবে।প্রাথমিক ও গনশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা: বিধান রঞ্জন রায় তিনি আজ ৮ ডিসেম্বর সকালে খুলনা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের সন্মেলন কক্ষে বিভাগীয় পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য এ কথা বলেন।খুলনা বিভাগীয় কমিশনার ফিরোজ সরকারের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত রেঞ্জ ডিআইজি জয়দেব চৌধুরী।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক (পিইডিপি -৪) মোহাম্মাদ আতিকুর রহমান, বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিচালক মো : তবিবুর রহমান, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) মো: ফিরোজ শাহ সহ বিভাগের বিভিন্ন জেলার জেলা প্রশাসক সহ কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। সভায় সাগত বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মো: হুসাইন শওকত।