আজ ২২শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

বাঁশখালীতে অগ্নিকান্ডে ১১ বসতঘর পুড়ে ছাই


বাঁশখালী প্রতিনিধিঃ মোঃসরওয়ার আলম >>> ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে অগ্নিকান্ডে ১১ বসতঘর পুড়ে ছাই, ফোনে সাড়া মেলেনি বিদ্যুৎ অফিসের উপজেলায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ১১ বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এ ঘটনায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ২০ লক্ষাধিক বলে জানান ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের লোকজন।অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে বাঁশখালী ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই সর্বস্ব পুড়ে ছাই হয়ে যায়। বিদ্যুতের লাইন বন্ধ করার জন্য তাদের হেল্প লাইন (বৈলছড়ি অভিযোগ কেন্দ্র-008801769403112) নাম্বারে বার বার ফোন করেও পাওয়া যায় নি বলে অভিযোগ তুলেন স্থানীয় প্রতিবেশী মাওলানা ইসহাক হাকিম।অগ্নিকান্ড সংঘটিত বাড়ির সাথে লাগোয়া বিদ্যুতের খুঁটি থাকায় আগুনের ব্যাপকতা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। পরে সরকারি জরুরী পরিসেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করা হয় বলে জানান স্থানীয়রা।বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা ২টার সময় উপজেলার কাথরিয়া ইউনিয়নের পূর্ব কাথরিয়া ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ডিগ্রি পাড়া অছির বাপের বাড়িতে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। লোকমানের বসতঘরের চুলা থেকে অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারণা করছে স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা।অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থরা হলেন ওই এলাকার- ছাবের আহমদের পুত্র মো. দিলাল, লোকমান, দেলোয়ার, কাসেম, মামুন, মৃত ফয়েজ আহমদের পুত্র আকবর, জব্বার, শেয়ার আলী এবং মৃত নুরুল ইসলামের পুত্র মো. মিয়া, রিদুয়ান, ইসমাইল।বাঁশখালী পল্লীবিদ্যুতের ডিজিএম রীশু কুমার ঘোষ কে ফোন দিলে তিনি বলেন, ‘আমি বিশেষ কাজে কক্সবাজারে আসছি। বার বার ফোন দিয়েও সংযোগ না পাওয়ার বিষয়ে আমি খোঁজ নিয়েছি। বৈলছড়ি অভিযোগ কেন্দ্রের ডিউটি অফিসার তখন ওয়াশরুমে ছিলেন, যার কারণে রেসপন্স করতে পারেনি। এ ঘটনায় আমি বৈলছড়ি অভিযোগ কেন্দ্রের ডিউটি অফিসারকে অনেক বকাঝকা করেছি।’বাঁশখালী ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের কর্মকর্তা মিযানুর রহমান বলেন, ‘অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছি। তার আগেই সর্বস্ব পুড়ে যায়। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্ত সাপেক্ষে জানা যাবে।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

     এই বিভাগের আরও খবর