নিজস্ব প্রতিবেদক >>> পুলিশের এস আই পদ পেতে জোর লবিং চালিয়ে যাচ্ছে নিষিদ্ধ সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ পেকুয়া উপজেলা শাখার এক নেতা।খোজ নিয়ে জানা যায়, ৫ আগষ্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতা ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যায়। তার দলের সহযোগী সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কে অন্তভুক্তি কালীন সরকার নিষিদ্ধ সংগঠন বলে ঘোষণা দেয়। আর এ সংগঠনের নেতা হলেন এস আই পদে লবিং করা পেকুয়ার শহিদুল ইসলাম। সে মগনামা ইউনিয়নের আবদুল মজিদের পুত্র ও মগনামা ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি কামাল হোসেনের ভাতিজা এবং মগনামা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক।নির্ভরযোগ্যসূত্রে জানায়, বিগত প্রকাশিত দৈনিক ইত্তেফাক ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ইংরেজি শাবির ভর্তি জালিয়াতিতে জড়িত থাকার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকার আমলে বাংলাদেশ পুলিশের এস আই পদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সে নিয়োগ পরীক্ষায় সুকৌশলে উত্তীর্ণ হয় পেকুয়ার ছাত্রলীগ নেতা শহীদুল ইসলাম। পরে পুলিশ হেড কোয়ার্টার থেকে পুলিশ ভেরিফিকেশন আসে পেকুয়া থানায় দায়িত্ব প্রাপ্ত ডিএসবির কাছে। ৫ আগষ্ট পরবর্তী বিষয়টি এলাকায় চাউর হলে সর্বত্রে তোলপাড় চলে। শেষ পর্যন্ত সেই তদন্ত রিপোর্ট দেয়নি ডিএসবি। ওই সূত্র আরো জানান প্রথমে তদন্ত রিপোর্টে ঝামেলা হওয়ায় পুনরায় পুলিশ ভেরিফিকেশন জন্য দায়িত্ব পেয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে পেকুয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত দূর্জয় বিশ্বাস। এদিকে ছাত্র লীগ নেতা শহিদুল ইসলাম এ পদ ভাগিয়ে নিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের ধারস্ত হয়ে চালাচ্ছে জোর লবিং। এ পদটি পেতে পুলিশ ও রাজনৈতিক দলের নেতাদের কাছে লাখ টাকার মিশনে নেমেছে শহিদুল ইসলাম ও তার পরিবার।স্থানীয়রা জানান, স্বৈরাচারের দোষসর আওয়ামিলীগের এজেন্ড মগনামা ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি কামাল হোসেন ও দালাল ভুমি দুস্য আবদুল মজিদ গং এর বিরুদ্ধে বাইন্যাঘোন সাইক্লোন সেল্টারের পুকুর ও জমি জবর দখলের অভিযোগও রয়েছে। তারা এখনো আগের ন্যায় দখলবাজি ও সন্ত্রাসী কায়দায় প্রকাশ্যো ঘুরাফেরা করতেছে এসব তাদের কে ডেলিল হান্ট এর আওতায় এনে শাস্তির দাবি করছি তারা বিগত আওয়ামিলীগ সরকার আমলে এমন কোন অন্যায় অবিচার অত্যাচার করে নেই সাধারণ মানুষের উপর করেনাই বর্তমানে কে বা কাহার ইন্দোনে এসব করে বেড়াচ্ছে বি এনপি নেতাদের ও প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করছি কৃষক লীগ নেতা কামাল এর ভাতিজা ছাত্রলীগ নেতা শহিদুল ইসলাম প্রতিনিয়তে এলাকার বি এন পি নেতাদের হুমকি দমকি দিয়ে যাচ্ছে তারা নাকি আবার ক্ষমতায় আসলে বা যে কোন সময় মেরে ফেলার কথা বলতেছে এদের কে এখনই আইনের আওতায় এনে শাস্তি না দিলে বিএনপি দলীয় নেতা কর্মীরা জীবন ঝুকিতে রয়েছে!বিষয়টি জানতে মগনামা ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি কামাল হোসেনের সাথে যোগাযোগ করার জন্য ওনার মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলেও সংযোগ না পাওয়ায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।lমগনামা ইউনিয়ন শ্রমিক দল আহবায়ক মোঃ আজমগীর বলেন আমরা প্রতিনিয়ত তাদের হুমকির স্বীকার হচ্ছি আমি খুব ভয়ে আছি যে কোন সময় আমাকে মেরে ফেলতে পারে তাই প্রশাসনের কাছে আমার নিরাপত্তা ছেয়েছি এবং বাইন্যাঘোনা ব্রাক স্কুলের দখল হওয়া জমি পুনরায় ভুমি দুস্যদের কাছ থেকে উদ্বার করার জোর দাবী জানাচ্ছি।এ বিষয়ে জানতে পেকুয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত দূর্জয় বিশ্বাসের বলেন আমার কাছে কোন তদন্ত আসেনি।