আব্দুল্লাহ আল মারুফ নিজস্ব প্রতিবেদক >>> অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কর্তৃক নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার বিষয়ে মতামত গ্রহণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষ, চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হয়।রবিবার ২২ ডিসেম্বর জেলা জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে এ মতবিনিময় সভা চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জনাব ফরিদা খানমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান জনাব ড. বদিউল আলম মজুমদার, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্যবৃন্দ যথাক্রমে জনাব তোফায়েল আহমেদ, জনাব জেসমিন টুলী, জনাব ড. মোঃ আব্দুল আলীম ও ছাত্র প্রতিনিধি জনাব সাদিক আরমান। মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) জনাব শারমিন জাহান, চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি জনাব মোঃ আহসান হাবীব পলাশ, কক্সবাজার এর জেলা প্রশাসক জনাব মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন, নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক জনাব খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার জনাব মোঃ আসফিকুজামান আফতাব, পুলিশ সুপার জনাব রায়হান উদ্দিন খান, পপরিচালক( স্থানীয় সরকার,চট্টগ্রাম জেলা) জনাব নোমান হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জনাব মোঃ কামরুজ্জামান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (ভূমি অধিগ্রহণ) জনাব এ. কে. এম. গোলাম মোর্শেদ খান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জনাব সৈয়দ মাহবুবুল হক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জনাব সাদি উর রহিম জাদিদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জনাব মোঃ শরীফ উদ্দিন, জেলা কমান্ড্যান্ট (আনসার ও ভিডিপি) জনাব মোঃ আবু সোলায়মান বিভিএমএস, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা জনাব মোঃ ইউনুস আলী, সাংবাদিকবৃন্দসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিনিধিবৃন্দ প্রমুখ।মতবিনিয় সভায় কমিশন প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ”আমরা আশা করছি নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো আগামী ৩১ ডিসেম্বর তারিখের মধ্যে আমরা সরকারের কাছে পেশ করতে পারবো। ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। আমাদের কাজের সাথে নির্বাচন কমিশনের কাজের কোন সাংঘর্ষিক বিষয় নেই। আমরা চাই, বর্তমান নির্বাচন কমিশন জাতিকে একটি সুষ্ঠু ও গ্রণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেবেন।”সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন, “জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনকে যদি স্বাধীন ভাবে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের সুযোগ দেয়া হয়, তাহলে একটি চমৎকার, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করা সম্ভব। নির্বাচন ব্যবস্থাকে রাজনৈতিক প্রভাব মুক্ত রাখা গেলে প্রশাসন সুষ্ঠুভাবে দায়িত্ব পালনের সুযোগ পাবে। আমরা আশা করছি, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সেই লক্ষ্যেই কাজ করে যাবে।