মোঃইনামুল হক, রংপুর
রংপুর মেডিকেল কলেজে নতুন নিয়োগ পাওয়া অধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানকে বহাল রাখার দাবিতে এবার মানববন্ধন ও সমাবেশ করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে সচেতন রংপুরবাসীর ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ দিকে নতুন অধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানকে অপসারণের দাবিতে চার দিন ধরে অধ্যক্ষের কক্ষের দরজায় তালা ঝুলছে। কলেজে নেওয়া হচ্ছে না কোনো ক্লাস।
আজ রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে নতুন অধ্যক্ষের পক্ষে মানববন্ধন ও সমাবেশ করা হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহজাহান। রিপোর্টার্স ক্লাব রংপুরের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সাঈদ, গজঘণ্টা স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আক্তারুজ্জামান, মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী জান্নাতুল মাওয়া, মাহামুদ ইসলাম, আজিজুর রহমান প্রমুখ। নতুন নিয়োগ পাওয়া অধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানকে বহাল রাখার দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে সচেতন রংপুরবাসীর ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ দিকে নতুন অধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানকে অপসারণের দাবিতে চার দিন ধরে অধ্যক্ষের কক্ষের দরজায় তালা ঝুলছে। কলেজে নেওয়া হচ্ছে না কোনো ক্লাস।
আজ রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে নতুন অধ্যক্ষের পক্ষে মানববন্ধন ও সমাবেশ করা হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহজাহান। রিপোর্টার্স ক্লাব রংপুরের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সাঈদ, গজঘণ্টা স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আক্তারুজ্জামান, মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী জান্নাতুল মাওয়া, মাহামুদ ইসলাম, আজিজুর রহমান প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা অধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানকে বহাল রেখে কলেজের একাডেমিকসহ সব ধরনের কার্যক্রম দ্রুত চালু করার দাবি জানিয়েছেন। গত ২৯ অক্টোবর স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মুহাম্মদ মকবুল হোসেনের সই করা এক চিঠিতে রংপুর মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ (বর্তমানে সাবেক) শাহ মো. সরওয়ার জাহানকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করে একই কলেজের উপাধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানকে অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে উপাধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে সার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আনোয়ার হোসেনকে। এর পরের দিন থেকে নতুন অধ্যক্ষ অপসারণের দাবিতে চিকিৎসকদের একটি পক্ষ বিক্ষোভ মিছিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। আজও অধ্যক্ষের কক্ষের দরজায় তালা লাগানো অবস্থায় দেখা গেছে। তবে উপাধ্যক্ষের কার্যালয়সহ প্রশাসনিক সব দপ্তর খোলা আছে।
উপাধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেন বলেন, চিকিৎসকসহ শিক্ষার্থীরা নতুন অধ্যক্ষের অপসারণে আন্দোলন করায় ক্যাম্পাসে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে মেডিকেল কলেজের তৃতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘এভাবে আন্দোলন চলতে থাকলে পড়ালেখায় আমরা পিছিয়ে পড়ব।
Leave a Reply